গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় নিজের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটে বুধবার বিকালে, যেখানে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী অভিযুক্ত বাবাকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুরে অভিযুক্ত ব্যক্তি তার বড় মেয়েকে আবারও ধর্ষণের চেষ্টা করলে তার ছোট মেয়ে ভয় পেয়ে চিৎকার করে ওঠে। প্রতিবেশীরা ছুটে এসে মেয়েটিকে উদ্ধার করেন এবং অভিযুক্ত বাবাকে আটক করে গণপিটুনি দেন। খবর পেয়ে পলাশবাড়ী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভুক্তভোগী শিশুটিকে উদ্ধার করে এবং অভিযুক্ত বাবাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।
পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুলফিকার আলী ভুট্রু জানান, অভিযুক্ত বাবা গত কয়েক মাস ধরে তার বড় মেয়েকে বিভিন্ন সময়ে ধর্ষণ করে আসছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত ব্যক্তি তার অপরাধ স্বীকার করেছেন। পেশায় বাদাম বিক্রেতা ও হকার এই ব্যক্তি মাদকাসক্ত বলেও জানা গেছে।
ঘটনার পর বুধবার রাতেই ভুক্তভোগী শিশুটির নানা পলাশবাড়ী থানায় ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেছেন। বর্তমানে মেয়েটিকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়েছে। ওসি আরও জানান, শিশুটিকে আদালতে জবানবন্দির জন্য উপস্থাপন করা হবে এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও শারীরিক পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি) ওয়ার্ডে ভর্তি করা হবে।
                           পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুরে অভিযুক্ত ব্যক্তি তার বড় মেয়েকে আবারও ধর্ষণের চেষ্টা করলে তার ছোট মেয়ে ভয় পেয়ে চিৎকার করে ওঠে। প্রতিবেশীরা ছুটে এসে মেয়েটিকে উদ্ধার করেন এবং অভিযুক্ত বাবাকে আটক করে গণপিটুনি দেন। খবর পেয়ে পলাশবাড়ী থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভুক্তভোগী শিশুটিকে উদ্ধার করে এবং অভিযুক্ত বাবাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।
পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুলফিকার আলী ভুট্রু জানান, অভিযুক্ত বাবা গত কয়েক মাস ধরে তার বড় মেয়েকে বিভিন্ন সময়ে ধর্ষণ করে আসছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত ব্যক্তি তার অপরাধ স্বীকার করেছেন। পেশায় বাদাম বিক্রেতা ও হকার এই ব্যক্তি মাদকাসক্ত বলেও জানা গেছে।
ঘটনার পর বুধবার রাতেই ভুক্তভোগী শিশুটির নানা পলাশবাড়ী থানায় ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেছেন। বর্তমানে মেয়েটিকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়েছে। ওসি আরও জানান, শিশুটিকে আদালতে জবানবন্দির জন্য উপস্থাপন করা হবে এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও শারীরিক পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি) ওয়ার্ডে ভর্তি করা হবে।
 
  প্রতিনিধি :
 প্রতিনিধি :  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                